1,234 total views, 2 views today
১ পৃথিবীর জাতীয় ফল আসলে মানুষ!
২ পৃথিবীর চূড়ান্ত পুঁজি হচ্ছে প্রেম!
৩ তোমাকে ডাক দেয়া হয়েছে শুদ্ধতম প্রেমের, কল্যাণের নয়!
৪ ইতিহাসের কোনো সত্ত্ব থাকতে নেই!
৫ সমাজ এমন একটি শ্রেণি, যেখানে সম্মানের মতো আতঙ্ক আর কিছু নেই
৬ ছুরির উদ্যেশ্য মূলত পৃথক করা। আমরা তাকে সামান্যই করছি ব্যবহার!
৭ প্রত্যেক মানুষের মগজে একটা করে কালো নুনু আর কালো নুনি থাকে।
৮ মানুষকে অন্য কোনো রূপে দেখলেও, তা মানুষের মন নিয়েই দেখতে হয়। এর কোনো বিকল্প পদ্ধতি নেই
৯ তুমি শুধু খুঁজতেই আছো, খুঁজতেই আছো। তাই তোমার জঞ্জাল ও সুখের পাল্লা সমান। অর্জন নিয়ে দুঃখ করা অন্যায়।
১০ মুঠোভর্তি জোনাকি জানে, আলো কেমন ফাঁদ!
১১ হাঁটার চেষ্টা করা হয় এই জন্য যে, কোথাও গিয়ে যেন হাঁটা বন্ধ করা যায়
১২ বার বার দেখেছি পৃথিবীতে মা ছাড়া আর কেউ শ্রেষ্ঠ প্রেমিকা হতে পারে না
১৩ মানুষের অধিকাংশ প্রেমই ‘নির্ণিত প্রেম’। কেননা, তারা জীবনের অনুভূতি খুঁজতে শেখেনি
১৪ পাপড়ি পৃথক করলে ফের ফুল উচ্চারণ করা পাপ!
১৫ তোমার নিক্ষেপ ভঙ্গি-ই বলে দিবে, তুমি হৃদয়ের কোন স্তরে ভাসছো
১৬ নায়ক ও নায়িকাকে সংযোগে আনতে খলনায়কের গুরুত্ব অপরিসীম
১৭ তুমি যা ছুঁতে পারবে না, তাই সুন্দর হয়ে উঠবে!
১৮ উৎকৃষ্ট কাঁটাটি গলায় নয়, বুকেই বাধে
১৯ কেউ কেউ চিড়িয়াখানার মতো সুন্দর
২০ ফিরে এসো না, ফেরাকে দেখো।
২১ অধিকাংশ মানুষই ‘মানুষ’ হিসেবে নয়, লিঙ্গ ভেদে নিজেদের বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে পছন্দ করেন
২২ প্রতিটি ফুলই একেকটি তালা!
২৩ জুতা সেলাইয়ের পর, পথ আর পায়ে থাকলো কই!
২৪ প্রকৃত খেলায় টস থাকে না
২৫ পথে বেঁকে বসা মানুষের সঙ্গে আয়নার গল্প করবেন না
২৬ এমন একটি ঋণ করো, যার জন্য দেউলিয়া হয় সমস্ত হৃদয়
২৭ কেমন চাও জানালা, তার উপর নির্ভর করবে দরজার চরিত্র
২৮ জীবন তোমার ভেতরেই আছে, আগে নির্ধারণ করো কেন এটা দেখতে চাও
২৯ বৃষ্টি পরবর্তী হাওয়া আর সঙ্গম শেষে চুম্বন একই
৩০ তুমি যদি বীজ বপণ করতে ভালোবাসো— তবে তুমি সুখী, যতক্ষণ না পর্যন্ত ফল আসে
৩১ গাছকে শিস মেরে দেখেছি, ফলের চেয়ে তারা ফুলের দেমাগ বেশি দেখায়!
৩২ বন্ধুর ব্যথা ফুল হয়ে ফুটলেও প্রেমিকার ব্যথা ভুল হয়ে ফোটে!
৩৩ কেউ হেঁটে যায়, কেউ দৌড়িয়ে। কেউ কেউ গন্তব্য নিয়েই দাঁড়িয়ে থাকে!
৩৪ সবই চমৎকার। শুধু চমৎকারটাই চমৎকার না!
৩৫ পিঁপড়ায় মূলত ছোট লোকের ধন-ই খায়
৩৬ গৃহবধূর অভিশাপেই এক আরশলার হাজারো বাচ্চা
৩৭ ভালোবাসুন, না বাসলে কীভাবে জানবেন— মৃত্যু কেমন ফুল
৩৮ সন্তানসম্ভবা হলে প্রাণীদের লেজ দুর্বল হয়ে পড়ে
৩৯ সাজিয়ে যাও, সজ্জিত হয়ো না।
৪০ অপেক্ষায় দ্রোহ লাগতে দিও না, প্রেমের ফয়সালা হয়ে যাবে!
৪১ শহর ভর্তি কুয়াশায় গাছ কেঁদে যাচ্ছে গ্রামের ভয়ে!
৪২ আমার মতো কান্না হলে, আয়না ভেঙে দিও
৪৩ ছোট মনের মানুষকে বেশি কিছু দিতে নেই। হয় এরা মরে যায়, না হয় ভেতরে থেতলে গিয়ে পেকে যাওয়ার ভান করে
৪৪ আত্মীয়তা থাকলে লাঠি আর সাপের দেখা হতো না
৪৫ ডাস্টার হয়ে আছি, আঁকতে হলে ডাস্টার হয়ে এসো
৪৬ ফাঁদে আটকে গিয়ে দেখি, ফাঁদ পড়েছে বিপদে!
৪৭ চোখ চুরি হয়ে গেলে মনের সংবেদনশীলতা বেড়ে যায়
৪৮ জোয়ার এলে ঘরের দূরত্ব কমে যায়
৪৯ তুমি তোমার স্বপ্ন এমন ভাবে দেখো, যে কেউ তার ঝাঁপি খুললে যেন তা প্রজাপতি হয়ে উড়তে থাকে
৫০ প্রেম আয়োজন হয়েই আসে, ভুলেও তাকে আয়োজন করতে যেও না
৫১ তোমাদের ভুলিনি। মূলত নিজে মুছে গেছি!
৫২ এমন অনেক গাছ আছে, ঝড়ের জন্যই অপেক্ষায় থাকে। কেননা তাদের স্থবিরতা বাতাসের মধ্যেই নিহিত
৫৩ কাউকে জেনে ফেলার চেয়ে তার জানাটাকে জেনে ফেলা উত্তম
৫৪ মাছের জীবনে বড়শি হচ্ছে প্রেম আর জাল পারিবারিক বন্ধন
৫৫ ‘সবকিছু’ ঠিক থাকলে এগিয়ে যাওয়া যায় না!
৫৬ স্নেহে সীমানা থাকা চাই, এটি বিপরীত দিক থেকে ফিরে আসার ঝোঁক থাকে
৫৭ যারা বলে, আমার কোনো চাওয়া-পাওয়া নাই তারা মিচকা শয়তান
৫৮ বাগান সাজিও না, তাকে সাজতে দাও। দেখবে তোমার ফুলই ফুটবে
৫৯ আমরা কেউ কেউ অন্যকে অনুসরণ করি অনানুষ্ঠানিকভাবে, যা জঘন্য
৬০ তোমার দুঃসময়ে তুমি নিজের কাছেই থাকো, কেননা এ সময়টায় উজানের মতোই করুণার ঢল নেমে আসে
৬১ কাছে রাখো এমন হৃদয়, যেখানে পুঁতে রাখা হয়েছে মাইন। কিন্তু খোলার পরও তা বিস্ফোরণ হয় না!
৬২ চিঠি খোলার আগ পর্যন্ত যে কোনো প্রাপক-ই পুরো একটা জুয়ার আসর!
৬৩ সুতীব্র ঘ্রাণ হয়, এমন ফুল গাছ রান্না ঘরের কাছে না লাগানো উত্তম
৬৪ সঙ্গত কারণেই সংশ্লিষ্ট রাতে কুকুর ডাকে
৬৫ প্রতি জোয়ারই নদীর বসন্ত
৬৬ মানুষ প্রেমের ক্ষেত্রেই স্বাধীনতা শব্দটি বেশি উচ্চারণ করে। অথচ যেখানে স্বাধীনতা না থামিয়ে দিলে অনেক প্রেমই টিকে না!
৬৭ যে মানুষ তার হৃদয়কে যথাযথ চাষযোগ্য করে তুলতে পারেনি, তার মতো দুঃখি আর কেউ নেই
৬৮ জ্বরে যৌবন এসেছে, এই সুযোগে যেকোনো নদীই কলসিযোগে ঘরে ঢোকার অধিকার রাখে!
৬৯ সব গাছ যেমন সোজা হয়ে বেড়ে ওঠে না, তেমন সব মানুষ সোজা পথে হাঁটবে এমন আশা করা বাঞ্চনীয় নয়
৭০ মৃত্যু সম্পর্কে আপনি যা ভাববেন, নিজের মৃত্যুর ক্ষেত্রে তা সম্ভাব্য হয়ে উঠতে পারে!
৭১ ফাঁদে পা দিবেন না, মাথা দিয়েন।
৭২ অতি চালাকি করে কেউ কেউ সামনে থেকে আঙুল দেন। মূলত তিনি পিছনেই থাকতে চান
৭৩ পোশাকে বোতাম লাগানোর পর মনে হলো, আমি যেন এড়াতে চাচ্ছি অজ্ঞাত কোনো আশ্চর্য!
৭৪ আগুন নিয়েই খেলুন, পানি নিয়ে খেলবেন না
৭৫ শরীফা ফলের মতো আনন্দ হয়ে ফেটে যাবো। তবু কোথাও যাবো না
৭৬ আস্তে আস্তে হাঁটো, আমরা অনেক খাটো!
বিষয়: কবিতা, লেখক: শঙ্খচূড় ইমাম